ভোলা জেলা
জেলা বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব-দ্বীপ। এর পূর্বের নাম শাহবাজপুর; তারও পূর্বে এটি 'চন্দ্রদ্বীপ' নামে পরিচিত ছিলো।
নামকরণের ইতিহাস :
ভোলা জেলার নামকরণের পিছনে স্থায়ীভাবে একটি লোককাহিনী প্রচলিত আছে যে, ভোলা শহরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া বেতুয়া নামক খালটি এখনকার মত অপ্রশস্ত ছিলনা। একসময় এটি পরিচিত ছিল বেতুয়া নদী নামে। খেয়া নৌকার সাহায্যে নদীতে পারাপার করা হত। বুড়ো এক মাঝি এখানে খেয়া নৌকার সাহায্যে লোকজন পারাপার করতো। তাঁর নাম ছিল ভোলা গাজী পাটনী। বর্তমানে যোগীরঘোলের কাছেই তাঁর আস্তানা ছিল। এই ভোলা গাজীর নামানুসারেই এক সময় স্থানটির নাম দেয়া হয় ভোলা। সেই থেকে আজ অব্দী ভোলা নামে পরিচিত।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ :
ভোলা জেলার উপজেলা গুলো হলঃ
ভৌগোলিক সীমানা :
ভোলা জেলার উত্তরে বরিশাল জেলা ও মেঘনা নদী, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে নোয়াখালী ও লক্ষীপুর জেলা ও মেঘনা নদী এবং পশ্চিমে বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা ও তেঁতুলিয়া নদী।
চিত্তাকর্ষক স্থান :
- মনপুরা দ্বীপ
- শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্র
- চর কুকরিমুকরি
- শিশু পার্ক
- উপমহাদেশের সুউচ্চ ওয়াচ টাওয়ার, চরফ্যাশন
ভোলা শহর ঢাকা থেকে নদী পথে দূরত্ব ১৯৫ কি.মি.। সড়কপথে বরিশাল হয়ে দূরত্ব ২৪৭কি.মি. এবং লক্ষীপুর হয়ে দূরত্ব ২৪০কি.মি.।
নদ-নদী :
মেঘনা , আড়িয়াল খাঁ , বিষখালী, কীর্তনখোলা , তেতুলিয়া , কালাবদর , সন্ধ্যা নদী।সন্ধ্যা ইত্যাদি।
0 Comments