শেরপুর জেলা
শেরপুর জেলা বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে ১৮২৯-২০১৫ পর্যন্ত এটি ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ছিল। শেরপুর জেলার আয়তন ১,৩৬৩.৭৬ বর্গকিলোমিটার ও ২০১১ আদমশুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ১৩,৩৪,০০০ জন। ১৯৮৪ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা থেকে পৃথক হয়ে শেরপুর জেলা গঠিত হয়।
নামকরণের ইতিহাস :
শেরপুরের অর্থনীতি বহুলাংশে ধানের চাতালের উপর নির্ভরশীল। প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি কুঁড়া, তুষ সহ অনেক ছোট ছোট শিল্পের যোগান ও পরিবহন খাতের গ্রাহক হয়ে সাহায্য করছে এইসব চাতাল। তাছাড়া শেরপুর জেলার প্রধান ফসল ধান এবং পাট।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ :
শেরপুর জেলায় ৫টি উপজেলা রয়েছে; এগুলো হলোঃ
- ঝিনাইগাতী
- নকলা
- নালিতাবাড়ী
- শেরপুর সদর
- শ্রীবরদী
উত্তরে মেঘালয় , দক্ষিণ ও পশ্চিমে জামালপুর জেলা , ও পূর্ব দিকে ময়মনসিংহ জেলা
চিত্তাকর্ষক স্থান :
- গজনী
- মধুটিলা ইকোপার্ক
- শের আলী গাজীর মাজার
- জরিপ শাহ এর মাজার
- শাহ কামাল এর মাজার
- বার দুয়ারী মসজিদ
- ঘাগড়া লস্কর খান মসজিদ
- মাইসাহেবা জামে মসজিদ
- পানি হাটা দিঘই
- নয়াআনী বাজার নাট মন্দির
- রঘুনাথ জিউর মন্দির
- জিকে পাইলট স্কুল
- গড়জরিপা কালিদহ গাং এর ডিঙি
- শের আলী গাজী
- আফসার আলী - বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা
- রবি নিয়োগী - বিপ্লবী
- খন্দকার আব্দুল হামিদ
0 Comments